Ads 468x60px

Featured Posts Coolbthemes

Thursday, June 4, 2015

ফটোগ্রাফার ভাই-বোনদের জন্য গুরুত্তপূর্ন টিউন! না পড়লে মিস করবেন!!!

বাংলায় ফটোগ্রাফি নিয়ে কিছু করার জন্য এই পোষ্টটি করলাম। আশা করি সবাই সাড়া দিবেন। বাঙালী হুজুগে জাতি। তারা কোন কিছুতেই বেশীদিন মন টেকাতে পারে না। কিছুদিন আগে পর্যন্ত তাদের আগ্রহ ছিলো স্মার্ট ফোনের উপর। এখনো আছে। কিন্তু তাদের ঝোক কমে গেছে। সেই জায়গায় এখন এসেছে ডিএসএলআর ক্যামেরা। কিছুদিন পর কি আসবে কে জানে! কিন্তু এটারও কিন্তু কিছু ভালো দিক আছে। কিছুদিন পর পর ফ্যাশন চেঞ্জ করতে করতেই কিন্তু কেউ কেউ কোন বিষয়ের প্রেমে পড়ে যান। তারা সেই বিষয়ের উপর হয়ে ওঠেন দক্ষ! এরকমভাবে ডিএসএলআর ক্যামেরার হুজুক ওঠার পর অনেকেই ডিএসএলআর কিনছেন। অনেকেই কিনবেন। অনেকে চেস্টা করছেন এটার পড়াশুনা করতে আর ভালোভাবে ফটোগ্রাফি শিখতে। আরো ভালো ছবি তুলতে। আবার অনেকে ডিএসএলআর ব্যাবহার করছেন মেয়ে পটাতে। আমাদের অনেকেই চেষ্টা করছেন ফটোগ্রাফি সম্পর্কে ভালো করে কিছু শিখতে। কিন্তু আমাদের বাংলায় শুধু ফটোগ্রাফির উপর বা ফটোগ্রাফি শেখার জন্য তেমন কোন বাংলা ব্লগ বা কমিউনিটি নেই। গুগলে সার্স দিলেও বাংলায় তেমন কিছু পাওয়া যায় না। কেউ কেউ একারনে কোন দিকনির্দেশনা না পেয়ে ফটোগ্রাফির উপর আগ্রহই হারিয়ে ফেলছেন। আমার ফ্রেন্ড সার্কেলেও এমন ২-৩ জন আছেন। টেকনোলজির উপর যেমন টেকটিউন্স, টিউনার পেজের মত কিছু অসাধারণ ওয়েবসাইট আছে, মোবাইল ফোনের জন্য আছে মুঠোফোন। ফটোগ্রাফির উপর তেমন কিছুই নেই। তাই আমরা চেষ্টা করছি এমন একটা কমিউনিটি /সাইট বানাতে, যেখানে আমরা নিজেরাই নিজেদের ফটোগ্রাফির জ্ঞান শেয়ার করবো। এতে আমরা নিজেরাও অনেক কিছু শিখে উপকৃত হবো। অন্যরাও ভালো কিছু শিখতে পারবে। দেশও ভালো কিছু ফটোগ্রাফার পাবে। পৃথিবীর সেরা কিছু ফটোগ্রাফি শেখার ওয়েবসাইটঃ http://digital-photography-school.com/ http://www.cambridgeincolour.com/ http://tutsplus.com/ আপনিও যদি ফটোগ্রাফি নিয়ে কিছু করতে চান তবে যোগ দিন আমাদের সাথে। ফেসবুকে তো অনেক সময়ই ব্যয় করেন। বাংলায় ফটোগ্রাফির উন্নতির জন্য যদি অল্প কিছু সময় ব্যায় করলে সেটাই অনেক বড় প্রভাব ফেলতে পারে। তাই সকল beginner এবং intermediate ফটোগ্রাফারের কাছে অনুরোধ করছি আমাদের সাথে যোগ দিতে। দেশের ফটোগ্রাফির জন্য কিছু করতে সবাইকে এগিয়ে আসতে। আমাদের গ্রুপ::: https://m.facebook.com/groups/230963103694048?refid=27
Reade more >>

PS Camera, Semi-SLR এবং Mobile দিয়ে ভালো ছবির জন্য সাধারণ পালনীয় কিছু নিয়ম


PS Camera, Semi-SLR এবং Mobile দিয়ে ভালো ছবির জন্য সাধারণ পালনীয় কিছু নিয়ম – ১. মোড অধিকাংশ ক্যামেরাতেই অনেকগুলো শুটিং মোড থাকে, যেমন: ইজি, অটো বা প্রোগ্রাম, শাটার প্রায়োরিটি, অ্যাপার্চার প্রায়োরিটি, ম্যানুয়াল। এছাড়াও বেশ কিছু প্রিসেট/সীন মোড থাকে, যেমন: Sunset, Beach, Snow, Foliage, Night, Fireworks, Pets, Sports ইত্যাদি। পরিস্থিতি বুঝে প্রিসেট মোডগুলো দিয়ে ছবি তুলতে পারেন, অনভিজ্ঞদের জন্য ভালোই ফলাফল দিয়ে থাকে। তবে আগেভাগেই নিজের ক্যামেরায় এই মোডগুলো নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করে হাত পাকিয়ে রাখুন, যাতে প্রয়োজনের সময় হঠাৎ খেই হারিয়ে না ফেলেন। শুটিং মোড-এর মধ্যে নতুনদের জন্য অটো বা প্রোগ্রাম মোড হলো সবচেয়ে নিরাপদ। একটু অভিজ্ঞ হলেই অন্য মোডে ছবি তোলা শুরু করুন – সেসব নিয়ে অন্যান্য পর্বে লিখবো। ২. জুম অপশন: জুম দুরকমের – অপটিক্যাল ও ডিজিটাল। অপটিক্যাল জুমে ক্যামেরার লেন্সকে অ্যাডজাস্ট করে দূরের জিনিসকে কাছে দেখানো হয়; আর ডিজিটাল জুমে ক্যামেরার সফটওয়্যার দিয়ে ছবিকে বড়/ম্যাগনিফাই করা হয়। অপটিক্যাল জুম যখন এনগেজ হবে লেন্সের ভেতরের বিভিন্ন এলিমেন্টের অবস্থান পরিবর্তন হবে মেকানিক্যাল স্টেপার মোটরের সাহায্যে, এবং প্রায় সকল ক্যামেরাতেই সে সময় মোটরের ও লেন্সের নড়াচড়ার শব্দ শুনতে পাবেন; অনেক ক্যামেরাতেই ডিসপ্লেতে আপনাকে দেখাবেও কতটুকু জুম অর্জিত হলো (2x, 3x ইত্যাদি)। ক্যামেরার সর্বোচ্চ অপটিক্যাল জুম অর্জিত হবার পর আরো জুম করতে চাইলে ডিজিটাল জুম এনগেজ হয়, এবং ডিসপ্লেতে ডিজিটাল জুম যে এনগেজ হয়েছে সে রকম কোন চিহ্ন বা মেসেজ বা রংয়ের পরিবর্তন দেখতে পাবেন (ম্যানুয়াল দেখে নিশ্চিত হোন আপনার ক্যামেরার ক্ষেত্রে কি ধরনের ইন্ডিকেশন)। ডিজিটাল জুমের সময় লেন্স বা মোটরের কোন নড়াচড়া হবেনা, তাই কোন শব্দও শোনা যাবেনা। বেশিরভাগ মোবাইল হ্যান্ডসেটেই শুধুমাত্র ডিজিটাল জুম আছে, অপটিক্যাল জুম নেই। জুম করার প্রয়োজন হলে শুধুমাত্র অপটিক্যাল জুম দিয়েই ছবি তুলবেন, ডিজিটাল জুম পারত ব্যবহার করবেন না। ডিজিটাল জুম মাত্রই আপনাকে নিম্নমানের ছবি দেবে। ছবিকে বড় করার দরকার হলে কম্পিউটারে ট্রান্সফার করার পর কোন ইমেজ এডিটিং সফটওয়্যার (যেমন ফটোশপ) দিয়ে বড় করবেন। ডিজিটাল জুম এনগেজ করলে এই একই কাজই ক্যামেরার বিল্ট-ইন সফটওয়্যার করে থাকে। কিন্তু ক্যামেরার সফটওয়্যারের চেয়ে কম্পিউটার সফটওয়্যারগুলো যেহেতু অনেক উন্নতমানের ও সফিসটিকেটেড অ্যালগরিদম ব্যবহার করে, কম্পিউটারে কাজটি করলে ক্যামেরার চেয়ে বেশ খানিকটা ভালো ফল পাওয়া যায়। নেহায়েতই কম্পিউটার সফটওয়্যার ব্যবহারে অপারগ হলে ডিজিটাল জুম ব্যবহার করবেন, অন্যথায় নয়। তবে খেয়াল রাখবেন, কম্পিউটারেই করুন আর ক্যামেরাতেই করুন, ডিজিটাল জুম সবসময়ই আপনার ছবির শার্পনেস কমিয়ে ফেলবে এবং ছবির মান খারাপ হয়ে যাবে। ব্যাক্তিগতভাবে আমি ডিজিটাল জুমকে নিজের জন্য নিষিদ্ধ জ্ঞান করি, এবং আমার ক্যামেরায় ডিজিটাল জুম পুরোপুরি বন্ধ করে রেখেছি যাতে বেখেয়ালেও কখনো ডিজিটাল জুম এনগেজ হয়ে না যায়। ৩. ছবির সাইজ আপনার ক্যামেরাটি যত মেগাপিক্সেলেরই হোক সাধারণত কয়েকটি বিভিন্ন সাইজে ছবি তোলার সুযোগ তাতে দেয়া থাকবে। বড়র দিকে সর্বোচ্চ মেগাপিক্সেলে (Large), ছোটর দিকে সাধারণত ৬৪০x৪৮০ (Small বা ই-মেল সাইজ), এবং মাঝামাঝি আরো ২ বা ৩ টি সাইজ। পর্যাপ্ত স্টোরেজ/ মেমোরী কার্ড থাকলে চেষ্টা করবেন বড়র দিকে ছবি তুলতে। কোন ছবিটি যে অসাধারণ হয়ে যাবে আপনি আগে থেকে জানেন না, একটি অসাধারণ ছবি ছোট সাইজে তুলে ফেলে পরে যেন না পস্তান সে জন্য বড় করেই ছবি তুলুন। বড় ছবি সবসময়ই আপনি ছোট করতে পারবেন শার্পনেসের কোন ব্যাঘাত না ঘটিয়েই, কিন্তু ছোট ছবি বড় করতে গেলেই তার মান কমে যাবে (ডিজিটাল জুম)। বড় করে ছবি তোলার আরেকটি সুবিধা হলো ছবির অংশবিশেষ কেটে নিলেও আপনার হাতে একটি বড় ইমেজ থাকবে। ৪. ছবির কোয়ালিটি প্রায় সব ক্যামেরাতেই ছবির কোয়ালিটি কী রকম চান তা নির্ধারণের সুযোগ থাকে (ফাইনেস্ট বা বেস্ট কোয়ালিটি থেকে নিচের দিকে কোর্স বা লোয়েস্ট কোয়ালিটি, মাঝামাঝি আরো ১/২ টি ধাপ যেমন, অ্যাভারেজ)। আবারো পর্যাপ্ত স্টোরেজ/মেমোরী কার্ড থাকলে চেষ্টা করবেন সবসময় বেস্ট কোয়ালিটিতে ছবি তুলতে। পরে চাইলে আপনি কোয়ালিটি ডিগ্রেড করতে পারবেন, কিন্তু লো কোয়ালিটির ছবি আপগ্রেড করার সুযোগ নেই বললেই চলে। ৫. ফ্লাশ যথাসম্ভব চেষ্টা করবেন ফ্লাশ ব্যবহার না করেই ছবি তুলতে, দিনের বেলায় আউটডোরে ফ্লাশের দরকার হয় না (কিছু বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া, পরে কখনো আলোচনা করবো)। কিন্তু ইনডোরে ফ্লাশ দরকার হয়ে পড়ে। ইনডোরে দরকার হলেও প্রথমে চেষ্টা করবেন ফ্লাশ ছাড়াই চালানো যায় কিনা, অর্থাৎ সব বাতি জ্বালিয়ে দিয়ে, বাড়তি বাতির বা বাইরের আলো পর্যাপ্ত ঢোকার ব্যবস্থা করে। সেরকম ব্যবস্থা করা না গেলেই কেবল ফ্লাশ ব্যবহার করবেন। তবে খেয়াল রাখবেন স্থির নয় এমন সাবজেক্টের (যেমন শিশু বা প্রাণী) ইনডোর ছবি তোলার সময় ফ্লাশ ব্যবহার করাই যুক্তিযুক্ত। আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখবেন – বেশিরভাগ ক্যামেরারই বিল্ট-ইন ফ্লাশটির কার্যকরী দুরত্ব ১০-১২ হাতের বেশি নয়, এর চেয়ে দূরের জিনিস ফ্লাশ ব্যবহার করলেও ভালো ছবি আশা না করাই উচিত। ৬. ISO স্পীড: ফিল্ম ক্যামেরায় স্পীড নির্ধারিত হয় ফিল্মের রাসায়নিক প্রলেপের আলোক- সংবেদনশীলতা দিয়ে, বিভিন্ন স্পীডের ফিল্ম পাওয়া যায়। ডিজিটাল ক্যামেরায় দরকার ছিলো না, তবু ফিল্মের যুগের সাথে মিল রাখার জন্য স্পীড ব্যবস্থাটি প্রবর্তন করা হয়েছে। সাধারণত স্পীড AUTO, 50, 100, 200, 400, 800, 1600, … – এরকম হয়। যত বেশি স্পীডে ছবি তুলবেন, তত কম আলোতে ছবি তুলতে পারবেন, কিন্তু সেই সাথে ছবির মানও খারাপ হতে থাকবে (নয়েজ)। ৪০০র বেশি স্পীডে তোলা ছবি দেখলে আপনার মন খারাপই হতে পারে। AUTO স্পীডে থাকলে আলোর অবস্থা বুঝে ক্যামেরার সফটওয়্যারই সিদ্ধান্ত নেবে কত স্পীডে ছবিটি তুলতে হবে। চেষ্টা করবেন সবসময় যত কম ISO স্পীডে পারা যায় ছবি তুলতে, সবচেয়ে ভালো (কম সিগনাল-টু- নয়েজ রেশিও) ছবিটি সবচেয়ে কম ISO স্পীডেই পাওয়া যায়। আমার নিজের জন্য সর্বোচ্চ স্পীড ১০০, কদাচিত আলো খুব কম থাকলে ২০০ তে তুলেছি, তার উর্ধ্বে কখনোই নয়। ৭। এফেক্ট: অনেক ক্যামেরাতেই বিভিন্ন রকমের এফেক্ট দিয়ে ছবি তোলার ব্যাবস্থা আছে, যেমন: সাদা কালো, সেপিয়া, নেগেটিভ, ফটো ফ্রেম ইত্যাদি। এসব ব্যবহার না করাই ভালো, কারণ ইচ্ছা করলেই ছবি কম্পিউটারে নিয়ে আপনি যে কোন এফেক্ট যোগ করতে পারবেন।
Reade more >>

কিছু ভুল, যা নতুন ফটোগ্রাফাররা করেন


ভুল, যা নতুন ফটোগ্রাফাররা করেন এবং মাঝে মধ্যেই এটা নিয়ে কথা শুনতে হয়। আজকে আলোচনা করবো সেই বিষয় গুলি; যাতে আপনি যদি নতুন ফটোগ্রাফার হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি নিজে ঐ ভুল গুলি থেকে বাচঁতে পারবেন। আসেন তাহলে শুরু করি। ভুল ১: অতিরিক্ত এবং অস্বাভাবিক রং আমি ছবি তোলা শুরু করবার কিছুদিনের মধ্যেই পরিচয় ঘটে Adobe Photoshop Lightroom সফটওয়্যারটির সাথে, আর যায় কোথায় কালার বাড়িয়ে অস্থির অবস্থা। ছবিটাতে আমি ইচ্ছা মত আকাশ-পানি-সূর্য সব কিছুর উপরে রং ঢেলেছি। কন্ট্রাস্ট, স্যাচুরেশন, টেম্পারেচার সব কিছু নিয়ে পরীক্ষা করে মোটামুটি সাধারণ একটি ছবিকে বানিয়েছি অস্বাভাবিক। ছবিটি দেখলে যে কেউই বুঝবে যে আকাশের রং থেকে শুরু করে সবই ছিলো অবাস্তব এবং রং গুলি ছিলো চোখে বাঁধবার মত। প্রথম প্রথম এগুলিতে বেশ হাত তালি (ফেসবুক লাইক) পেতাম ঠিকই, তবে এখন এগুলি দেখলে এতটাই লজ্জা লাগে যে কয়েকদিন আগে ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়েই বসেছিলামঃ বান্দরের হাতে যেমন খুন্তা দিতে নাই, নতুন ফটোগ্রাফারের হাতেও তেমনি লাইটরুম দিতে নাই নতুন ফটোগ্রাফাররা প্রায় প্রত্যেকেই এই ভুল করে থাকেন। ইফ ফটো ফ্যাক্টরি পেজে জেনেছেন, তাই যারা নতুন ফটোগ্রাফী করছেন, তাদের বলি, কালার পরিবর্তন এমনিতেই চলে আসবে, কালার কি করে সুন্দর করতে হয় তাও এমনিতেই শিখে যাবেন। ভুল ২: ছবি গুলি শার্প হয়না নতুন ফটোগ্রাফারদের আর একটি ভুল হলো তাদের ছবি শার্প হয়না। হয়তো ওয়াইড লেন্স দিয়ে ম্যাক্রো কারতে গিয়ে না হয় সাটার স্পিডের সমস্যার কারণে বা হাত কেঁপে গিয়ে এই সমস্যা হয়। কিন্তু ইফ ফটো ফ্যাক্টরি পেজে জেনেছেন নতুন ফটোগ্রাফাররা এই দোষটা পুরাই চাপিয়ে দেন কিট লেন্সের উপরে। তাদের ধারণা থাকে যে কিট লেন্সে ছবি শার্প হয়না, যেটা একটা ভুল ধারণা। ছবির দিকে লক্ষ রাখতে হবে যেন ছবি শার্প হয়, ছবি যত শার্প হবে, তত ভালো। তাই বলে আবার ক্যামেরার সেটিংস থেকে শার্পনেস এত্তোগুলা বাড়ায় দিয়েন না, তাতে বরং ছবি নষ্ট হতে পারে। সেটিংস এর শার্পনেস নরমাল রেখে আপনি ভালো করে ছবি তুলুন। ভুল ৩: ছবি সোজা হয়না নতুন ফটোগ্রাফারদের এটা অন্যতম আর একটি সমস্যা। নতুন ফটোগ্রার রা ছবির অন্য সব কিছু নিয়ে এতটাই ব্যাস্ত হয়ে পড়েন যে তাদের জন্য ছবি সোজা রাখবার কথা মনে রাখাই কষ্টের। কিন্তু একটা ছবি সামান্য একটু কাঁৎ হবার কারণেই দেখাতে পারে জঘন্য! ছবি সোজা রাখতে যে কোন একটা কিছুকে চয়েজ করুন যা সোজা আছে। নদীতে নৌকার ছবি তুললে নদীর অপর পাড়কে হিসাব করতে পারেন, রাস্তায় গাড়ির ছবি তুললে রাস্তার বর্ডারকে হিসাব করতে পারেন, ইফ ফটো ফ্যাক্টরি পেজে জেনেছেন কোন দোকানের ছবি তুললে সেই দোকানের সাটার/দরজাকে দিয়ে হিসাব করতে পারেন, স্ট্রীটফটোগ্রাফীতে খাম্বাকে হিসাব করতে পারেন। এছাড়া আর একটা সমস্যা হয়, তা হল অনেক সময় ছবির কর্ণার skew হয়ে যায়, যেটা ফটোশপে খুব সহজেই সমাধান করা যায়, এবং ইউটিউবে প্রচুর ভিডিও টিউটোরিয়াল পাবেন। ভুল ৪: কাছে যেতে চান না নতুন ফটোগ্রাফাররা দূর থেকেই সব তুলতে চান, কাছে যেতে চান না। কিন্তু ফটোগ্রাফার Robert Capa একবার বলেছিলেন, “যদি আপনার ছবি যথেষ্ট সুন্দর না হয়, তার অর্থ হচ্ছে আপনি কাছে যাচ্ছেন না”। তাই জুম লেন্সের কথা চিন্তা না করে বরং ওয়াইড লেন্স নিয়ে কাছে যান, এতে ল্যান্ডস্কেপ, পোট্রেইট সহ সব ছবিই সুন্দর আসবে। ভুল ৫: কন্ট্রাস্ট, এক্সপোজার, সাদা-কালো লেভেল ঠিক না থাকা একটা সুন্দর ছবি শুধু মাত্র কন্ট্রাস্ট এক্সপোজার এবং সাদা কালোর লেভেলের জন্য খারাপ হয়ে যেতে পারে। অনেকেই ছবির কন্ট্রাস্ট এত পরিমানে বাড়িয়ে ফেলেন যে তা শুধু বিশ্রী উপমা দেওয়া যায়। এক্সপোজার এমন একটা বিষয়, যা আপনার ক্যামেরাতেই যত সম্ভব ঠিক করে নেওয়া উচিত। হ্যাঁ, অনেকেই মনে করেন যে ফটোশপ/লাইটরুম এ ঠিক করে নেওয়া যাবে, কিন্তু এমনটা মনে করা ঠিক নয়, অনেক সময় এটাই ছবি নষ্টের কারণ হয়ে দাড়াতে পারে। আর একটা ছবিতে সাদা- কালো থাকবেই, সাধারণত সাদার দিকেই মানুষের চোখ বেশী যাবে। তাই সাদা-কালোর ব্যালান্স এবং লেভেল ঠিক রাখা উচিত। ভুল ৬:: HDR এ বাড়াবাড়ি নতুন ফটোগ্রাফাররা বেশী কালারফুল ছবি চান দেখে এক সময় তাদের পরিচয় ঘটে HDR ছবির সাথে। এখানে ইচ্ছা মত রংচং করে খালি বললেই হয় যে HDR, তাতে আর কেউ মাইন্ড করে না; এমনই একটা ধারণা নতুনদের। কিন্তু HDR এও অতিরিক্ত বাড়াবাড়ির বিষয় আছে। রং বাড়াতে বাড়াতে এবং কাজ করতে করতে এমন একটা পর্যায়ে অনেকেই পৌছে যায় যে সেটা আর খারাপ ছবি হিসাবে বলা যায় না, বলা যায় জঘন্য ছবি। আমিও প্রথম প্রথম শুরু করেছিলাম।
Reade more >>

Wednesday, April 15, 2015

আপনার ছবি শার্প না হওয়ার সম্ভাব্য ১০টি কারণ

আপনার ছবি শার্প না হওয়ার সম্ভাব্য ১০টি কারণ নিয়ে কথা বলবো আজকে। বরাবরের মত এই লেখাটাও বিভিন্ন বিদেশী ফটোগ্রাফারের ব্লগ থেকে নেওয়া; সাথে নিজের কিছু অভিজ্ঞতা এবং দেশী কিছু স্বাধ যোগ করবার চেষ্টা! আশাকরি কাজে দিবে, বিশেষ করে নতুন ফটোগ্রাফারদের। ১. খুব সম্ভবত আপনার ইমেজ স্ট্যাবিলেশন চালু ছিল!<\b> প্রথম পয়েন্টটাই গালি খাবার মত! কারণ আমরা জানি যে ইমেজ স্ট্যাবিলেশন (ক্যাননে IS এবং নিকনে VR) চালু থাকলে বেশী স্ট্যাবল (শার্প) ছবি আসবে। কিন্তু বড় বড় ফটোগ্রাফারের মতে যখন আপনি আপনার ক্যামেরার সাথে ট্রাইপড ব্যবহার করছেন, কিংবা কোন শক্ত স্থানে রেখে ছবি তুলছেন, তখন ইমেজ স্ট্যাবিলেশন চালু রাখলে বরং আপনার ছবি কম শার্প হতে পারে! যদিও প্রায় সকল লেন্স নির্মাতারাই বলেন যে ট্রাইপডের সাথেও আপনি চাইলে ইমেজ স্ট্যাবিলেশন অন রাখতে পারেন; এক্ষেত্রে বড় ফটোগ্রাফারদের যুক্তি, তাহলে ইমেজ স্ট্যাবিলেশন অফ করবার বাটন দেবার দরকার কি? যাই হোক, যদি বড়দের মানেন, তাহলে এটা মানতে পারেন যে যখন শক্ত কোন সারফেসে রেখে ছবি তুলছেন কিংবা ট্রাইপড ব্যবহার করছেন, তখন ইমেজ স্ট্যাবিলেশন বন্ধ রাখতে পারেন। ২. ট্রাইপডের মধ্যেখানের দন্ড মনে হয় একটু বেশীই উঁচা ছিলো প্রায় প্রত্যেক ট্রাইপডেরই তিনটা পায়া পুরো ছেড়ে দেবার পর আমাদের হাতে অপশন থাকে তা হলো মধ্যেখানের স্ট্যান্ডটা একটু উচু করে দেওয়া। এতে ক্ষেত্র বিশেষে ৬ থেকে ১৪ ইঞ্চির মত বাড়তি উচ্চতা পাওয়া যায়। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো এটি আসলে ট্রাইপডের মত শক্ত না; যার ফলে এটা বেশ নড়ে চড়ে। এমনকি সামান্য বাতাসেও (যা হয়ত আপনি টেরও পান না) ক্যামেরা নড়ে চড়ে। আর আপনার ছবি শার্প আসে না। ৩. মনে হয় সাটার স্পিড অনেক স্লো ছিলো শার্প ছবি না আসবার এটা অন্যতম একটা কারণ। যদি আপনি হাতে ক্যামেরা ধরে থাকেন, তাহলে সাটার স্পিড একটু বেশী থাকাই ভালো। বিভিন্ন হিসাব মতে বড়রা বলেন ৮ থেকে ৫০ মিমি লেন্স বা তার ধারে কাছের লেন্সের জন্য সাধারণত ১/৬০ সাটার স্পিডের নিচে নামলে হাত কাঁপার সাথে সাথে ছবিও নষ্ট হয়। আর এর বেশী লেন্স এর জন্য সাধারণত সাটার স্পিড কত মিমি লেন্স ব্যবহার করছেন তার ব্যাস্তানুপাতে হিসাব হয়। বুঝলেন না? ধরেন আপনি ২৫০ মিমি লেন্স ব্যবহার করছেন, তাহলে সাটার স্পিড হবে ১/২৫০; ৫০০ মিমির সাথে ব্যবহার করলে ১/৫০০ সাটার স্পিড। আপনি যদি লো লাইটে ছবি তুলেন (শীতের কুয়াশা কিংবা মেঘলা দিনে) তাহলে আপনাকে এটা নিয়ে বেশ ঝামেলায় পড়তে হয়। কারণ ফাস্ট সাটার স্পিডের সাথে লাইট কমে, আবার স্লো সাটার স্পিডের সাথে শার্প ছবি না পাবার ভয় থাকে। তাই এখানে বড়দের সাজেশন হচ্ছে, প্রথমে এপার্চার যদ্দুর সম্ভব বাড়ায় নিন (মাথায় রাখবেন f/22 এপার্চারের থেকে কিন্তু f/1.8 অনেক বড়), তারপর আইএসও বাড়ান। অনেকে অবশ্য আইএসও বাড়ানো নিয়ে প্রচন্ড ভয় পান যে এতে ছবিতে নয়েজ আসবে। সে জন্য এই লেখার পাশাপাশি আমার লেখা “High ISO সম্পর্কে ৪টি বিষয়” লেখাটি পড়তে পারেন, ভয় একটু হলেও দূর হবে।
Reade more >>

Tuesday, April 7, 2015

পৃথিবীর সবচেয়ে দামী ছবি (আলোকচিত্র)

উপরের ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন? পিটার লিক নামের এক ফটোগ্রাফারের তোলা ছবি যেটি কিছুদিন আগে বিক্রি হয়েছে সাড়ে ছয় মিলিয়ন ডলার অর্থাৎ প্রায় ৫০ কোটি টাকারও বেশী! ছবিটির নাম Phantom। ছবিটি আমারিকার অ্যারিজোনার এন্টিলোপ ক্যানিয়নের। ছবিটি কিনেছেন নাম না জানা এক সংগ্রহক যিনি পিটারের আরো দুটি ছবি কিনেছেন। একটি ২.৪ মিলিয়ন ডলারে আরেকটি ১.১ মিলিয়ন ডলারে।
Reade more >>

Wednesday, April 1, 2015

Wedding Photography 21 Tipsfor Amateur Wedding Photographers



Wedding Photography Tips 1. Create a ‘Shot List’One of the most helpful tips I’ve been given about Wedding Photography is to get the couple to think ahead about the shots that they’d like you to capture on the day and compile a list so that you can check them off. This is particularly helpful in the family shots. There’s nothing worse than getting the photos back and realizing you didn’t photograph the happy couple with grandma! 2. Wedding Photography FamilyPhoto CoordinatorI find the family photo part of the day can be quite stressful. People aregoing everywhere, you’re unaware ofthe different family dynamics at playand people are in a ‘festive spirit’ (and have often been drinking a few spirits) to the point where it can be quite chaotic. Get the couple to nominate a family member (or one for each side of the family) who can be the ‘director’ of the shoot. They can round everyone up, help get them in the shot and keep things moving so that the couple can get back to the party. 3. Scout the LocationVisit the locations of the different places that you’ll be shooting before the big day. While I’m sure most Pros don’t do this – I find it really helpful to know where we’re going, have an idea of a few positions for shots and to know how the light might come into play. On one or twoweddings I even visited locations with the couples and took a few test shots (these made nice ‘engagement photos’). 4. In Wedding Photography Preparation is KeySo much can go wrong on the day – so you need to be well prepared. Have a backup plan (in case of bad weather), have batteries charged, memory cards blank, think about routes and time to get to places and get an itinerary of the full day so youknow what’s happening next. If you can, attend the rehearsal of the ceremony where you’ll gather a lot ofgreat information about possible positions to shoot from, the lighting,the order of the ceremony etc 5. Set expectations with the CoupleShow them your work/style. Find outwhat they are wanting to achieve, how many shots they want, what key things they want to be recorded,how the shots will be used (print etc). If you’re charging them for the event, make sure you have the agreement of price in place up front. 6. Turn off the sound on your CameraBeeps during speeches, the kiss and vows don’t add to the event. Switch off sound before hand and keep it off. 7. Shoot the small detailsPhotograph rings, backs of dresses, shoes, flowers, table settings, menusetc – these help give the end album an extra dimension. Flick through a wedding magazine in a news stand for a little inspiration. 8. Use Two CamerasBeg, borrow, hire or steal an extra camera for the day – set it up with a different lens. I try to shoot with onewide angle lens (great for candid shots and in tight spaces (particularlybefore the ceremony in the preparation stage of the day) and one longer lens (it can be handy to have something as large as 200mm if you can get your hands on one – I use a 70-200mm). 9. Consider a Second Wedding Photographer Having a second backup photographer can be a great strategy. It means less moving around during ceremony and speeches, allows for one to capture the formal shots and the other to get candid shots. It also takes a little pressure off you being ‘the one’ to have to get every shot! 10. Be Bold but Not ObtrusiveTimidity won’t get you ‘the shot’ – sometimes you need to be bold to capture a moment. However timing is everything and thinking ahead to get in the right position for key moments are important so as not todisrupt the event. In a ceremony I try to move around at least 4-5 times but try to time this to coincide with songs, sermons or longer readings. During the formal shots bebold, know what you want and ask for it from the couple and their party. You’re driving the show at this point of the day and need to keep things moving. 11. Learn how to Use Diffused LightThe ability to bounce a flash or to diffuse it is key. You’ll find that in many churches that light is very low. If you’re allowed to use a flash (and some churches don’t allow it) think about whether bouncing the flash will work (remember if you bounce off a colored surface it will add a colored cast to the picture) or whether you might want to buy a flash diffuser to soften the light. If you can’t use a flash you’ll need to either use a fast lens at wide apertures and/or bump up the ISO. A lens with image stabilization mightalso help. Learn more aboutUsing Flash Diffusers and Reflectors. 12. Shoot in RAW I know that many readers feel that they don’t have the time for shooting in RAW (due to extra processing) but a wedding is one time that it can be particularly useful as it gives so much more flexibility tomanipulate shots after taking them. Weddings can present photographers with tricky lighting which result in the need to manipulate exposure and white balance after the fact – RAW will helpwith this considerably. 13. Display Your Shots at the Reception One of the great things about digital photography is the immediacy of it as a medium. One of the fun things I’ve seen more and more photographers doing recently is taking a computer to the reception, uploading shots taken earlier in the day and letting them rotate as a slideshow during the evening. This adds a fun element to the night. 14. Consider Your Backgrounds One of the challenges of weddings is that there are often people going everywhere – including the backgrounds of your shots. Particularly with the formal shots scope out the area where they’ll be taken ahead of time looking for good backgrounds. Ideally you’ll be wanting uncluttered areas and shaded spots out of direct sunlight where there’s unlikely to be a wandering great aunt wander into the back of the shot. Read more ongetting backgrounds right. 15. Don’t Discard Your ‘Mistakes’ The temptation with digital is to check images as you go and to delete those that don’t work immediately. The problem with this is that you might just be getting rid of some of the more interesting and useable images. Keep in mind that images can be cropped or manipulated later to give you some more arty/abstract looking shots that can add real interest to the end album. 16. Change Your Perspective Get a little creative with your shots. While the majority of the images in the end album will probably be fairly ‘normal’ or formal poses – make sureyou mix things up a little by taking shots fromdown low,up high, atwide anglesetc. 17. Wedding Group Shots One thing that I’ve done at every wedding that I’ve photographed is attempt to photograph everyone who is in attendance in the one shot.The way I’ve done this is to arrange for a place that I can get up high above everyone straight after the ceremony. This might mean getting tall ladder, using a balcony or even climbing on a roof. The beauty of getting up high is that you get everyone’s face in it and can fit a lot of people in the one shot. The key is to be able to get everyone to the place you want them to stand quickly and to be ready to get the shot without having everyone stand around for too long. I found the best way to get everyone to the spotis to get the bride and groom there and to have a couple of helpers to herd everyone in that direction. Readmore onhow to take Group Photos. 18. Fill Flash When shooting outside after a ceremony or during the posed shots you’ll probably want to keep your flash attached to give a little fill in flash. I tend to dial it back a little (a stop or two) so that shots are not blown out – but particularly in backlitor midday shooting conditions wherethere can be a lot of shadow, fill in flash is a must. Read more about usingFill Flash. 19. Continuous Shooting Mode Having the ability to shoot a lot of images fast is very handy on a wedding day so switch your camera tocontinuous shooting modeand use it. Sometimes it’s the shot you take a second after the formal or posed shot when everyone is relaxing that really captures the moment!
Reade more >>

Sunday, March 22, 2015

Moon Photography Tips



At one time or another, many
photographers have aimed their
camera at the moon in an effort to
capture its mysterious beauty.
Photographing the moon presents a
challenge, however, because more
than a few things need to be taken
into consideration when planning a
photograph of the moon.
You will need to consider:
the moon’s phase (full, half,
crescent, etc.) / the date
the moon’s height in the sky / the
time of day or night
the direction of the rising and
setting of the moon if you want
the moon close to the horizon to
include objects or landscape in
the frame
the weather
NASA’s Complete Sun and Moon Data
for One Day
is a free online tool that provides
information on the sun and moon for
a given date and location. This tool
is great for photographers because it
quickly and easily helps to find an
ideal time for lunar photography.
In addition to the planning and
patience that is required for moon
photography, a bit of skill is needed
to appropriately compose and expose
the photograph.
Composition and Exposure
When composing a photograph of the
moon, you first need to decide
whether you want to just shoot the
moon itself or the moon with
surrounding objects and/or
landscape.
The Moon Itself
If your goal is to capture the detailed
surface of the moon, you will want to
zoom in quite a bit. For this, you will
need a telephoto lens to fill the frame
with the moon as much as possible
so that you can avoid cropping later.
A tripod is usually necessary for
longer lenses because they have a
greater chance of causing blurry
photos due to camera shake.
The Moon with Objects and/or
Landscape
In pictures in which the moon is the
main focus, it is better to
underexpose the foreground than to
overexpose the moon. Use your
camera’s spot metering setting to
expose for the moon. Also consider
bracketing if you are not sure of the
best combination of settings.
Just after sunset and when the moon
is close to the area of the horizon
that the sun has set are excellent
conditions for landscape shots that
include the moon. The sky and
landscape are still somewhat
illuminated by the sun and the moon
Reade more >>

photo gallary

Reade more >>

How to Create Custom-Shaped Bokeh-Learn Pro Photography

The shape that a small spot of light will take in
a blurry area of a photograph usually depends
on the shape of the lens’ aperture. Some lenses
create bokeh that is completely round and
others create bokeh that is polygonal. With a
few simple craft supplies, you can create bokeh
that is heart-shaped, star-shaped, or any shape
you wish.
To do this, you will need to create a lens hood
with black paper, scissors, a pencil, and tape.
1. Trace the circumference of the side of the
lens that you’d place a filter with a pencil on
black paper and cut out the solid black circle
shape from the paper.
2. In the middle of the circle, draw the shape
that you want your bokeh to be (heart, star,
etc.) and cut it out of the circle while keeping
the circle’s edge intact. To do this, poke a hole
with the end of the scissors and then cut out
the shape.
3. Next, cut a long, rectangular strip of black
paper out and bend it around the circumference
of the circle. Cut any extra length off the strip if
you need to. Secure the strip to the circle with
tape all around the edge to prevent any light
getting in from the crack.
That’s it! Your lens hood should fit snugly over
the end of your lens for quick use when you
want to use it.
The more intense the spots of light in the blurry
area of the photo are, the more sharp the bokeh
will be. Holiday or Christmas lights are a great
source of light for shaped bokeh.


Reade more >>

Monday, March 16, 2015

নতুন DSLR কিনেছেন অথবা কিনবেন? তাহলে এই নিন ১০ টি টিপস

যারা ডিজিটাল ক্যামেরা কিনতে চাইছেন তাঁদের প্রত্যেকেরই ছবি তোলার পূর্বে বেশ কিছু বিষয় জেনে রাখা প্রয়োজন। নীচে এসকল বিষয়গুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ দশটি উল্লেখ করা হল।


১. সাধারণ লেন্সে জুমের সাথে সাথে অ্যাপার্চারের পরিবর্তন হবে

যখন কোনো ডিএসএলআর (DSLR) কিনবেন তখন আপনি এর সাথে একটি কিট লেন্স পাবেন। এই লেন্সটি খুবই কম দামের এবং খুব বেশী ভালো মানের নয় কিন্তু ছবির তোলার জন্য তা যথেষ্ট। আপনাকে মনে রাখতে হবে আপনি যখনই জুমের পরিবর্তন করবেন তখনই এর অ্যাপার্চার সেটিং পরিবর্তিত হয়ে যাবে। তাই, আপনার প্রয়োজনমত জুম করার পর সেই অনুযায়ী অ্যাপার্চার পরিবর্তন করে নেবেন।

২. আপনার প্রতিটি লেন্সের জন্য একটি ইউভি (UV) ফিল্টার কিনুন

ইউভি ফিল্টারের অনেক উপকারিতা রয়েছে। প্রথমত, এটি অতিবেগুনী রশ্মির কারণে ছবির ডিস্টরশনের হাত থেকে বাঁচাবে। দ্বিতীয়ত, এটি আপনার লেন্সটিকে দাগের হাত থেকে রক্ষা করবে। ইউভি (UV) ফিল্টারের দাম লেন্সের চেয়ে অনেক কম, তাই আপনার প্রতিটি লেন্সের জন্য ইউভি (UV) ফিল্টার থাকা উচিৎ।

৩. র (RAW) ফাইল ফরম্যাটে ছবি তুলুন

ডিএসএলআর (DSLR) ক্যামেরা সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে হলে আপনাকে র (RAW) ফরম্যাটে ছবি তুলতে হবে। এই ফরম্যাটে ডিএসএলআর (DSLR) দিয়ে ছবি তোলার সময় ছবিতে যে প্রসেসিং ইফেক্ট যুক্ত হয় তা দূর করা সম্ভব। যেমন, আপনার ক্যামেরা সেটিংয়ে যদি কোনো ত্রুটি থাকে তবে আপনি র এডিটর (RAW editor) দিয়ে তা দূর করতে পারবেন।

৪. সঠিক ফোকাস নিশ্চিত করুন

ছবি তোলার সময় সঠিক ফোকাস সেট করা গুরুত্বপূর্ণ। অধিকাংশ সময়ই সেটি সম্ভব হয় না এবং ছবি যতটা স্পষ্ট হওয়া উচিৎ ততটা হয় না। বিশেষ করে দ্রুত ছবি তুলতে গেলে এটি সমস্যার কারণ হয়ে দাড়াতে পারে। প্রথম ছবিটি তুলে জুম ইন করে দেখুন ফোকাস ঠিক আছে কিনা।

৫. বেশী পরিমানে ছবি তুলতে দ্বিধাবোধ করবেন না

নিখুঁত ছবি তোলার চাবিকাঠি হচ্ছে প্রচুর ছবি তোলা। এমন অনেক মুহূর্ত রয়েছে যেখানে লেন্সের মধ্যে দিয়ে তাকানোর পর আপনার লক্ষ্যবস্তু প্রত্যাশিত স্থানে থাকে না। তাই বাজে ছবি তোলা থেকে রক্ষা পেতে প্রায় আধা ডজন বা তারও বেশী ছবি তুলতে হবে। যদিও আপনি এর অধিকাংশই বাদ দেবেন তথাপি এটি আপনার ভালো ছবি তোলার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেবে।

৬. তুলনামুলক কমদামী ৫০ মিমি এফ/১.৭ বা এফ/১.৮ লেন্স কিনুন

আপনি যেই ডিএসএলআর (DSLR)-ই কিনুন না কেন সবগুলোর জন্যই ৫০ মিমি এফ/১.৭ বা এফ/১.৮ লেন্স রয়েছে। এই লেন্সগুলোর দাম কম, কিন্তু এগুলো ডেপথ অব ফিল্ড এবং লো-লাইট সেটিংস নিয়ে কাজ করার সুযোগ করে দেবে যা আপনি অন্য লেন্সে পাবেন না।

৭. সব ধরণের সেটিং ও মোড ব্যবহার করে ছবি তুলুন

আপনি কোনো সেটিং বা মোড সম্পর্কে না জানলে প্রত্যেক মোড ও সেটিং ব্যবহার করে কয়েকটি ছবি তুলুন এবং দেখুন কোন ছবিটি আপনার ভালো লাগছে এবং সেই সেটিং বা মোডটি ভবিষ্যতে আরও ব্যবহার করতে পারবেন।

৮. শাটার ও অ্যাপার্চার মোড ব্যবহার করুন

যারা নতুন ডিজিটাল ক্যমেরা ব্যবহারকারী তাঁদের জন্য ম্যানুয়াল শুটিং মোডের ব্যবহার শেখা কঠিন হতে পারে। এই কাজটি আরও সহজে করার জন্য শাটার প্রায়োরিটি (Shutter Priority) এবং অ্যাপার্চার (Aperture Priority) প্রায়োরিটি মোড ব্যবহার করতে পারেন। এই মোড দুটি সেমি-অটো ও সেমি-ম্যানুয়াল মোড, এবং উভয় মোডই আপনাকে ক্যামেরার সর্বোত্তম ব্যবহার শিখতে সাহায্য করবে।

৯. স্বাভাবিক ছবি তোলার জন্য হোয়াইট ব্যালান্স কাজে লাগান

ডিজিটাল ক্যামেরায় হোয়াইট ব্যালান্স নামে এক ধরণের সেটিং রয়েছে, যা যেকোনো ধরনের আলোক অবস্থায় ছবিতে স্বাভাবিক রঙ প্রদান করবে। এর মধ্যে অটো এবং ফ্ল্যাশ থেকে শুরু করে ডে-লাইট এবং ক্লাউডি পর্যন্ত সবই রয়েছে। কোনটি ভালো কাজ করে তা দেখার জন্য বিভিন্ন আলোক অবস্থায় এগুলো পরীক্ষা করে দেখুন।

১০. পুরনো ব্যবহার করা ডিএসএলআর কেনার কথা বিবেচনা করতে পারেন

আপনার প্রথম ডিএসএলআর ক্যামেরা কেনার সময় টাকা বাঁচানোর ভালো উপায় হচ্ছে কমদামী ক্যামেরা বা হ্রাসকৃত মুল্যের ক্যামেরা ক্রয় করা। এতে আপনি অনেক টাকা সাশ্রয় করতে পারবেন যা আপনি লেন্স ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি কেনার জন্য খরচ করতে পারবেন।
Reade more >>

Favourite

Bali

Pantai

sponsor

sponsor
Meee

Transportasi Tradisional

Rumah Adat

Wisata

Jawa Timur

Translate

Kuliner

Popular Posts

Culture